জোক্স

একবার স্বামী স্ত্রী এর খুব ইচ্ছা হল মাশরুম খাবে।
কিন্তু মাশরুম অনেক সময় বিষাক্ত হয়, তাই তারা ঠিক করলো আগে সেটা তাদের কুকুর কে খেতে দিবে।
কুকুর কে খেতে দেয়ার পর দেখা গেলো সেটা না মরে বেঁচে রইলো।
তখন তারা দুইজন সেই মাশরুম খেয়ে ফেলল!
কিন্তু আধাঘণ্টা পর তাদের ছোট ছেলে বাইরে থেকে এসে বলতে থাকলো বাবা, বাবা আমাদের কুকুর টা না মারা গেছে!!
তখন দূইজনই বলে উঠলো হায় হায় এ কি হল!! ??
স্বামী স্ত্রী কে বলল, ওগো আমরা তো মারাই যা্‌ তার আগে একটা সত্যি কথা বলবে?? আচ্ছা আমাদের ৪ ছেলের ৩ জনই এত বুদ্ধিমান কিন্তু ছোট ছেলেটা এত বোকা। সত্যি কি ও আমার সন্তান
স্ত্রীঃ ওগো শুধু ও ই যে তোমার সন্তান!!!
ঠিক সে সময় বড় ছেলে এক লোককে নিয়ে ভেতরে এসে বলতে থাকলো “ বাবা এই সেই লোক যার গাড়ির নিচে পড়ে আমাদের কুকুরটা মরেছে।”

যদি তুমি বলো

যদি তুমি বলো রুপালী চাঁদ এনে দিতে ,
আমি পারবোনা তা কখনো এনে দিতে….
যদি বলো বিশ্ব সংসার তন্য তন্য করে –
১০৮ টা নীল পদ্ম এনে দিতে ,
সত‌্য বলছি আমি তোমাকে তাও এনে দিতে পারবোনা….
দু হাত পেতে যদি কখনো সমুদ্রের নোনা জল খুঁজো ,
আমি সমুদ্র তো দেখেছি বহু বার,কখনো ছুয়ে দেখিনি তার জল
আমি কি করে এনে দেবো সেই নোনা জল তোমার হাতে তুলে ?
আমি পারবোনা তোমাকে কখনো দিতে এক মুঠো সুখ
আমার এই বেদনা শিক্ত জীবন থেকে……তবে,
আমি সামান্য কিছু দিতে পারি তোমায়,স্বার্থ হীন ভাবে,
আমি দিতে পারি তোমায় হাজাড়ও রাত্রি জাগা –
তেলের প্রদ্বীপ হতে কিছুটা কাজল তুলে….
তোমার অপরুপ চোখের কার্নিশে রাখবে বলে…..
আমি তোমার চরন দুটি রাঙাতে পারি ,
ভোরের শিশির ভেঁজা শিউলি ফুলে ফুলে….
আমি শ্রাবন দিনের প্রথম কদম হাতে তোমার তরে,
অপেক্ষা করতে পারি শ্রাবন জলে ভিঁজে ভিঁজে…..
যদি কখনো কোনো ভুলে,তোমার চোখের কোনে-
জল চলে আসে বেদনার ছলে,
মিথ্যে স্বান্তনা দেবো ,একথা ভেবোনা কভু…..
স্বার্থহীন ভাবে আমিও ঝড়াতে পারি দু ফোঁটা জল-
তোমার বেদনায় সমোবেথীত হয়ে……..

ফটোকপি, কোথা থেকে এলো, হুমকি, অমন কথা সবাই বলে,চেঞ্জ, ভবিষ্যৎ

ফটোকপি

ফটোকপি করার পর তা মূল কাগজের সঙ্গে মিলিয়ে দেখছিলেন ভদ্রলোক।
– এত মনোযোগ দিয়ে কী দেখছেন?
– দেখছি ফটোকপিতে কোনো ভুল আছে কি-না!

 কোথা থেকে এলো

স্বামীর অনুপস্থিতিতে স্ত্রী তার পুরনো প্রেমিকের সঙ্গে রয়েছে ঘরে। হঠাৎ স্বামী এসে উপস্থিত। প্রেমিক বেচারা উপায়ন্তর না দেখে আলমারির পেছনে লুকালো। ঘরের মেঝেতে তার চুরুট দেখে স্বামী তো রেগে আগুন। স্ত্রীর কাঁধে ঝাঁকুনি দিয়ে বলল, বলো, এ চুরুট আমার ঘরে কী করে এলো?

কোনো জবাব না পেয়ে স্বামী আরও ক্ষেপে গিয়ে বলল, তোমাকে বলতেই হবে এ চুরুট কোথা থেকে এলো?
প্রেমিক আর সহ্য করতে না পেরে আলমারির পেছন থেকেই বলল, ও তো মেয়ে মানুষ। ও কী করে জানবে যে এ চুরুট কোত্থেকে এলো। আপনি পুরুষ হয়েও চিনতে পারছেন না এ চুরুট হাভানার!

 হুমকি
– হ্যালো, ইন্সপেক্টর সাব। ফোন করে আমাকে এক ব্যক্তি বারবার হুমকি দিচ্ছে।
– কে হুমকি দিচ্ছে? কি বলছে ?
– টেলিফোন অফিস থেকে হুমকি দিচ্ছে। বলছে ১৫ তারিখের মধ্যে টাকা না দিলে ফোনের লাইন কেটে দেবে।

অমন কথা সবাই বলে

বস তার নতুন সেক্রেটারিকে বললেন, আমি এখন জরুরি মিটিংয়ে ব্যস্ত থাকব। কোনো ফোন এলে পরে করতে বলবেন।
সেক্রেটারি : যদি জরুরী কাজের কথা বলে ? শুনতে না চায় ?
বস : বলবেন অমন কথা সবাই বলে।
একটু পরেই এল ফোন। সেক্রেটারী কিছুতেই ফোন দেবে না। ওপাশের বক্তব্য, আমি তার স্ত্রী বলছি।
সেক্রেটারী বলল, অমন কথা সবাই বলে।

চেঞ্জ

ডাক্তার : আপনার শরীরে কোনো রোগ নেই। আসলে আপনার দরকার চেঞ্জের।
রোগি : গত দুবছর আমি দুই স্বামী, তিনটে বাড়ি, চারটে চাকর, পাঁচটা রাঁধুনি পরিবর্তন করেছি। কত আর চেঞ্জ করব?

ভবিষ্যৎ

বন্ধু : কী দোস্ত, প্রকাশকের সঙ্গে এতক্ষণ কী নিয়ে ফিসফাস করলি?
লেখক :এই তো, আমার নতুন ভুতের গল্প বইটার ভূত-ভবিষ্যৎ নিয়ে একটু আলোচনা করলাম।
বন্ধু : তা তিনি কী বললেন?
লেখক :বললেন, আমার বইয়ে ভূত আছে সত্য, তবে ভবিষ্যৎ নিয়ে তিনি সন্দিহান!

জেল থেকে বের করা

এক কয়েদি দুদিন পরপর অসুস্থ হয়ে জেল ডাক্তারের শরণাপন্ন হয়। পরীক্ষা করে ডাক্তার জানাল, একটি কিডনি তার কেটে ফেলে দিতে হবে। এ কথা শুনে তেলেবেগুনে জ্বলে উঠল কয়েদি।

ডাক্তার! আমি প্রথমবার যখন আপনার কাছে আসি, আপনি টনসিল কেটে নিলেন। দ্বিতীয়বার গলব্লাডার। তৃতীয়বার কাটলেন অ্যাপেন্ডিস! আমি আপনার কাছে আসি এই আশা নিয়ে যে, অসুস্থ বলে আপনি আমাকে জেল থেকে বের হতে সাহায্য করবেন। আর আপনি কি-না উল্টো কিডনি কেটে ফেলার কথা বলছেন!
হ্যাঁ, বলছি। আরে এত রেগে যাচ্ছেন কেন? একবারে কি সব হয়? আমি তো একটু একটু করে আপনাকে জেল থেকে বের করে নিচ্ছি!

জোক্স ১৮+

বাবাঃ মামণি এবার ঈদে কি নেবে?
ছোট্ট মেয়েঃ একটা ছোট ভাই।
বাবাঃ ঈদের তো মাত্র এক মাস বাকি! এত তাড়াতাড়ি তো ছোট ভাই আনা যাবে না।
ছোট্ট মেয়েঃ বেশি লোক লাগিয়ে দাও।

দুই লোক রাস্তায় দাঁড়িয়ে মারামারি করছে। আর একটা বাচ্চা দাঁড়িয়ে তা দেখছে। এক পর্যায়ে পুলিশ বাচ্চাটিকে জিজ্ঞেস করল, তোমার বাবা কোনজন?
বাচ্চাটি উত্তর দিল, এটা ঠিক করার জন্যই তো ওরা মারামারি করছে। বিস্তারিত পড়ুন

আবেগি আকাশ আর নয়, ফিরে এলাম মাটির পৃথিবীতে (নাজমা তোমাকে লেখা আমার শেষ চিঠি)

আবেগি আকাশ আর নয়, ফিরে এলাম মাটির পৃথিবীতে (নাজমা তোমাকে লেখা আমার শেষ চিঠি): “প্রিয় নাজমা,

আজ বৈশাখ মাসের ২৭ তারিখ, ১৪১৮ ! মনে পড়ে বৈশাখ মাসের তিন মাস আগে থেকে আমরা ঠিক করে রেখেছিলাম যে আমরা পহেলা বৈশাখে অনেক কিছু করব, অনেক ঘুরবো? কি? আমাদেরতো আর ঘুরতে যাওয়া হয়নি আর একান্তে দেখাও হয়নি! পৃথিবীতেতো অনেক কিছুই হওয়ার কথা থাকে কিন্তু শেষ পর্যন্ত হয়না, তাতে কার কি হয় বল? পৃথিবী তার আপন কক্ষ পথে ঠিকি ঘুরে চলে আহ্নিক গতি আর বার্ষিক গতিরও কোন পরিবর্তন হয় না! তাইতো ঐ আকাশ ফেলে এই মাটির পৃথিবীতে ফিরে এলাম! আকাশ অনেক বেশি ইমোশনাল একটু কষ্ট হলেই বৃষ্টি ঝরিয়ে দেয়! আর এই পৃথিবী কত দু:খ কষ্ট হজম করে ঠিকি দিব্বি ঘুরে চলছে! তোমাকে নিয়েতো আমি ঐ আকাশে থাকতাম কিন্তু আর না, তোমাকে নিয়ে পৃথিবীর মাটিতে ফিরে এলাম আর রায়হানের কাছে তোমাকে পুরপুরি সোপার্দ করলাম! এখন আমি পৃথিবী হয়ে গেলাম, আমিও ঘুরব এখন! বিস্তারিত পড়ুন

Posted in বিভাগবিহীন | 1 Reply

মুক্ত করে দাও !!!



তুমি যদি কিছুকে ভালোবাস, তবে তাকে মুক্ত করে দাও; যদি তা তোমার কাছে আসে তবে তা তোমার আর যদি না আসে তবে তা কোনদিন তোমার ছিল না। কথাটি শেক্সপিয়রের।

কথাটিতে আমি দ্ব্যর্থহীনভাবে বিশ্বাস করেছি এবং ঠকেছি। কৈশোরে ঠকেছি। যৌবনে ঠকেছি। আহ্ কবিরা যাকে বলে সোনালি যৗবন- বালিশের তলায় লুকানো স্বামী-স্ত্রীর মিলনকথা- নারীর ৬৪ কলার পাঠ নিতে নিতে- একলা বন্ধ রুমে যৌবনের সাথে খুনসুঁটি করতে করতে অবাক বিস্ময়ে দেখেছি সোনালি যৌবনের মহাপ্রপাত।.
..এক একটা ধোঁয়াটে শ্বেতাভ স্খলনের মত এক একটা ঠকে যাওয়া। কী এক অলৌকিক সুখের মত, মরে যাওয়ার মত। এভাবে মরে যেতে যেতে আমি পথ হেঁটেছি; হাঁটতে হাঁটতে দেখেছি মেঘের কোণা দিয়ে উঁকি দিচ্ছে দুধের মত মসৃণ চন্দ্রাংশ। বিস্তারিত পড়ুন

শুরুর না করতেই আউট

এক সুন্দরী মহিলা গেছে পুলিশের কাছে অভিযোগ করতে: ছার, আমার ইজ্জত লুইট্যা লইসে এক বজ্জাত, লম্পট ক্রিকেটার।
পুলিশ জিগায়: কেমনে বুঝলেন ক্রিকেটার?
মহিলা: ওই লুকের হাতে গলাভস, মাথায় হেলমেট আর পায়ে প্যাড আছিলো। আর আমার মুনে হ্য় বাংলাদেশী ব্যাটসম্যান আশরাফিল আছিলো।
পুলিশ জিগায়: কেমনে বুঝলেন ওইডা আশরাফিল?
মহিলা: আরে বেশীক্ষণ টিকে নাই তো। শুরুর লগেই আউট